কৃষ্ণনগরের উত্তর দিকে ঘুর্নি নামের এক গ্রামে গোপাল ভাঁড়ের ন্ম। নয় বছর বয়সে তাঁর বাবা মারা যান। গরীব বলে লেখাপড়া করার সুযোগ হয়নি। কিন্তু অল্পশিক্ষা আর তাঁর নিজের অসীম বুদ্ধি ও প্রতিভার গুনেই তিনি আজও বাচ্চা বুড়ো সকলের মনে রয়ে গেছেন।
গোপাল ভাড়ের জীবনের পরিচয় |
নদীয়ার সম্রাট মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র নানা লোকের মুখে গোপালের রসিকতা ও বুদ্ধিসত্তার কথা শুনে তাঁকে রাজসভায় স্থান দিয়েছিলেন। সেই থেকে গোপালের পরিচিতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
কথায় বলে নাপিতরা ধূর্ত হয়। গোপালরা জাতিতে নাপিত ছিলেন।
গোপাল অসম্ভব ধূর্ত ছিলেন কিন্তু তাঁকে কখনোই নাপিত বলা চলে না। তাঁর অসম্ভব বুদ্ধিমত্তা তকে শ্রেষ্ঠ ভাঁড় রূপে পরিচিতি দিয়েছে। তাই তিনি গোপাল ভাঁড়।
0 comments:
Post a Comment